Posts

Showing posts from May, 2020

কলকাতায় প্রথম বাইসাইকেল আসে 131 বছর আগে - শুভজিৎ দে

Image
আজ 3 জুন বিশ্ব বাইসাইকেল দিবস, 2018 সালের এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রসংঘর সাধারণ সভা 3 জুন তারিখটিকে বিশ্ব সাইকেল দিবস হিসাবে উদযাপন করতে প্রস্তাব গ্রহণ করেছিলেন, সেই থেকে প্রতি বছর ঐ দিন বিশ্ব সাইকেল দিবস পালিত হয়ে চলেছ। এখন সব নানা ধরনের মোটরবাইকের যুগ। যন্ত্রে আবদ্ধ জীবন। এই মোটরবাইকের পূর্বপুরুষ বাইসাইকেল, আজ আলোচনা এই বাইসাইকেল নিয়ে। চালক সহ  BONE SHAKER চিত্রঋণ - Wikipedia বাইসাইকেলের পূর্বপুরুষ হচ্ছে ভেলোসিপিড (VELOCEPEDE) নামক কাঠের দুচাকার এক যন্ত্র। যাতে প্যাডেল থাকত না, মাটিতে পা দিয়ে ধাক্কা মেরে তা চালাতে হতো। এই যন্ত্রের জন্ম হয় ফ্রান্সে 1800 খ্রিঃ নাগাদ। কলকাতায় এই যন্ত্রটি কবে আসে তা সঠিকভাবে জানা যায় না। রাধারমণ মিত্রের কলকাতা দর্পণ গ্রন্থ থেকে জানা যায় " এক জনৈক ইংরেজ ভদ্রলোক জানান তিনি স্ট্যান্ড রোডের কাছে দুটি ভেলোসিপিডের মধ্যে প্রতিযোগিতা দেখেছে, এই কথা তিনি জানান 1827 সাল নাগাদ। " ভেলোসিপিড নামক কাঠের দুচাকার এক যন্ত্র। চিত্রঋণ - Wikipedia এই ভেলোসিপিড যন্ত্র জার্মানি ঘুরে ইংল্যান্ডে পৌঁছায় 1865 সালে। কিন্তু এ যন্ত্রে তখন লোহার চাকা লাগানো

আকর্ষণের বিজ্ঞাপন - শুভজিৎ দে

Image
" বিজ্ঞাপন মারিবেন না " পথ চলতে গিয়ে অলিতে গলিতে সব সময় এই বাক্যটি কটাক্ষ দৃষ্টিতে যেন চেয়ে থাকে পথিকের দিকে, এই বিজ্ঞাপন শব্দটি আমাদের জীবনের রোজনামচার সাথে এখন যুক্ত, প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা বিজ্ঞাপনের মরোখে আবদ্ধ। বিজ্ঞাপন আমাদের সাথে যুক্ত একটি একমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যম হিসেবে। সাধারণত পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়, তবে এছাড়াও বিজ্ঞাপনের বিবিধ উদ্দেশ্য আছে। বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বহু পরিবর্তন এসেছ। টেলিভিশন, রেডিও, শহরের রাস্তা জুড়ে হোডিং প্রভৃতি। আজ এমনই কিছু বিজ্ঞাপনের কয়েকটি দেখে নিতে চলেছি আমরা, যা আজ অতিসাধারণ মনে হলেও একসময় এগুলিই সাহায্য করে গেছে অর্থনীতিকে। মার্টিন বার্ন লিমিটেডের ল্যাম্প ও টিউব এর বিজ্ঞপ্তি এই বিজ্ঞাপনের ইংরেজি প্রতিশব্দ, advertising শব্দটি ল্যাটিন advertre থেকে বিবর্তিত, যার অর্থ ছিল আবর্তিত করা বা ঘোরানো। মতান্তরে প্রাচীন ফরাসি advertir (অর্থ দেখানো) থেকে মধ্যযুগীয় ইংরেজি advertisen (অর্থ জানানো) থেকে advertising শব্দের উদ্ভব। বোম্বে (মুম্বাই) ও কলিকাতায় 

হাতে টানা রিকসার রোজনামচা - শুভজিৎ দে

Image
কলকাতার রাস্তা থেকে হারিয়ে যেতে চলেছে চিরতরে এই ঐতিহ্যের। এই অসময়ে (করোনা, লক ডাউন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে) জানিনা কেমন আছেন তারা ? যারা এক সময়, বর্তমানের আধুনিক App নির্ভর Cab এর মত পরিষেবা দিয়ে গেছে এই শহরকে। এক সময় এই কলকাতায় প্রায় 30 হাজারের বেশি হাতে টানা রিকসা ছিল, তবে এই যানবাহনের জন্ম এই শহরে নয়। এর জন্ম জাপানে। সেখানে একে বলা হত " জিন-রি-কি-শ " এ কথার মানে হচ্ছে  ' মানুষের টানা গাড়ি ' একথা বলেছেন রাধারমণ মিত্র তার কলিকাতা দর্পণ গ্রন্থে। জাপান থেকে এ গাড়ি যায় সাংহাইতে, সেখান থেকেই 1880 সাল নাগাদ এ গাড়ি আসে ভারতের  সিমলায়। এই রিকসার আগমণের কথা লর্ড ডাফরিন তাঁর স্মৃতিকথায় উল্লেখ করেছেন। এদেশে এই গাড়িকে প্রথমিক অবস্থায় বলা হতো, ' জেনি রিকসা ' বা ' জিন রিকসা ' তারপর কালের স্রোতে জেনি বা জিন শব্দ হারিয়ে গেলেও রিকসা শব্দটিই কেবল রয়ে যায়। W. LESLIE & CO. এর একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, প্রতিটি জিন রিকসা বা JIN RICKSHAWS 'র কলকাতাস্থ দাম যথাক্রমে - ক. 160 টাকা, খ. 170 টাকা, গ. 180 টাকা। W. LESLIE & CO. কর্তৃক প্রদত্ত বিজ্ঞপ্তি চিত্রঋণ

ভারতীয় চিত্রকলায় মুঘল প্রভাব - শুভজিৎ দে

Image
আজ একটু অন্য রকম ভাবে ব্লগটা লেখা, না শুধু লেখা বললেই হবে না, অবশ্যই বলতে হবে দেখা, অর্থাৎ দেখতেও হবে, তাই আঠেরো শতকের  কিছু চিত্র দেখেনি, এমনই কিছু চিত্র পরবর্তীকালের ভারতীয় চিত্রশিল্পকে সমৃদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করেছিল। মুঘল সম্রাটদের সূক্ষ্ম রুচি ও শিল্পবোধের নিদর্শন কেবলমাত্র স্থাপত্যশিল্পের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, তাঁরা চিত্রকলার ও অনুরাগী ছিলেন, এবং তার পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। বিখ্যাত চিত্র সমালোচক ড. অশোক কুমার দাস মন্তব্য করেছেন - " The Mughal school of painting represents one of the most significant phases of Indian art. " মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের দীর্ঘকাল পরেও এর প্রভাব উত্তর ভারত, দাক্ষিণাত্য, রাজস্থান ও পঞ্জাবের পার্বত্য অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী একটা ছাপ রেখেছিল। প্রায় প্রত্যেক মুঘুল সম্রাটই চিত্রশিল্পে আগ্রহী ছিলেন এবং তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গি ছিল উদার ও ধর্মনিরপক্ষ। এর ফলে ভারতীয় চিত্রকলায় একটি নতুন রূপ পরিগ্রহন করেছিল। রাজপ্রাসাদই ছিল শিল্পচর্চার মূল কেন্দ্র। মুঘল সম্রাটরা যদি চিত্রাঙ্কনে উৎসাহ না দিতেন, তাহলে ভারতীয় চিত্রকলা অবশ্যই অনেকটা দরিদ্র থেকে যেত। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য, সম

সুকান্ত ছেড়ে গেছেন তিয়াত্তর বছর হল - শুভজিৎ দে

Image
সুকান্ত ভট্টাচার্য চিত্রঋণ - Wikipedia তিনি রবীন্দ্রনাথের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে লিখেছিলেন,  " এখন ও আমার মনে তোমার উজ্বল উপস্থিতি,  প্রত্যেক নিভৃত ক্ষণে মত্ততা ছড়ায় যথারীতি।  এখনো তোমার গানে সহসা উদ্বেল হয়ে উঠি,  নির্ভয়ে উপেক্ষা করি জঠরের নিঃশব্দ ভ্রুকুটি। " এই একই কথা ওনার স্মরণে আমিও বললাম, আমার সাথে সুকান্ত ভট্টাচার্যের প্রথম পরিচয় ঘটায় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের " অবাক পৃথিবী " ও " রানার " গানটি। অতঃপর 2008 সালে হাতে পাই সুকান্ত সমগ্র। সেই বাচ্ছা ছেলেটির মন কখন যে জয় করে নিয়েছেন সুকান্তর লেখা তা আমি নিজেও বুঝে উঠতে পারিনি। 1926 সালে 15ই আগস্ট জন্ম গ্রহণ করেন, রবীন্দ্রউত্তর যুগের এই কবি। পৃথিবীতে তাঁর অবস্থান মাত্র একুশ (21) বছর,  আর এই স্বল্প পরিসরে তিনি তাঁর প্রতিভার বিচ্ছুরণ এমন ভাবে ঘটিয়েছিলেন যা বর্তমান অবস্থাকে ভাবিত করবেই, তিনি সার্থক ভাবেই হয়ে উঠেছিলেন গণমানুষের কবি। বামপন্থী-মার্কসবাদী মনোভাবাপন্ন ঐ তরুন কিশোরের লেখায় ফুটে উঠে ছিল সমাজতন্ত্রী সমাজের নানা দিক। তিনি খেটে খাওয়া মানুষের কথা বলতেন কবিতার মাধ্যমে। তাই হয়তো তিনি লিখে

এই পথ যদি না শেষ হয় : শহরের বুকে রাস্তা জন্মানোর ইতিহাস - শুভজিৎ দে

Image
যখন কলকাতা জন্মায় তখন কি আজকের মতো এত গাড়িঘোড়া ছিল ! এ প্রশ্ন সকল কলকাতা প্রেমির। কিন্তু কথা হচ্ছে রাস্তাই যদি না থাকে তবে যানবাহন আসবে কোথা দিয়ে ? রাধারমন মিত্র তাঁর কলকাতা দর্পণ বইতে বলেছেন " 1706 সালে, তখনকার কলকাতা মানে সুতানুটি, কলকাতা গোবিন্দপুর এই তিন গ্রামের জমি-বাড়ি-রাস্তা প্রথম জরিপ হয়। " যাতে সুতানুটি ও গোবিন্দপুর গ্রামের মোট জমির বেশিরভাগ ছিল জঙ্গল। আর কলকাতাকে দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়, 1. বাজার কলকাতা, 2. ডিহি কলকাতা। সেই জরিপ তথ্য থেকে জানা যায় সেই সময় মাত্র দুটি স্ট্রিট ও দুটি লেন ছিল, রোড বা বাই লেনের কোনো উল্লেখ নেই সেই জরিপে। পরবর্তী বছর গুলির জরিপের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা দরকার 1756 সালের জরিপে স্ট্রিট সংখ্যা দাঁড়ায় 27, লেন সংখ্যা 52 এবং বাই লেনের সংখ্যা 74 -এ। ইংরেজি পরিভাষায় যাকে আমরা হাইরোড বলে থাকি তা কলকাতা সে সময় পর্যন্ত কিছুই জানত না। তাই বোঝাই যাচ্ছে তখন সবই হচ্ছে কাঁচা রাস্তা। পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হত 1. পদব্রজে (পায়ে হেঁটে) 2. গরুর গাড়ি (বিশেষ অর্থবান লোকেদের ঘোড়া ও ঘোড়ার গাড়ি ছিল তবে তা

খিদিরপুরে সৈয়দ বাবার দরগা ও তাকে ঘিরে জনশ্রুতি - শুভজিৎ দে

Image
কলকাতায় যারা থাকি তারা কোনো না কোনো সময় এর পাশ থেকে গেছেন অবশ্যই। খিদিরপুর থেকে কিছুটা এগালেই পড়বে হেস্টিংস চারমাথার মোর, যার বাম দিকের রাস্তাটি চলেগেছে বাবুঘাট, স্ট্যান্ড রোড, ফুল বাজারের পাশ দিয়ে সোজা হাওড়া। আর ডান দিকের রাস্তাটি চলে গেছে পিজি হাসপাতাল ও রবীন্দ্র সদনের দিকে এবং সামনের রাস্তাটি এগিয়ে চলেছে রেস গ্রাউন্ড, মেয়ো রোড হয়ে ধর্মতলার দিকে। আর এই রাস্তাটা ধরে একটু এগিয়ে গেলেই চোখে পড়বে সৈয়দ বাবার দরগা বামদিকে। চলন্ত গাড়ি থেকে আপনি যদি লক্ষ্য করতে পারেন দেখবেন সৈয়দ বাবার দরগাকে মাঝে রেখে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর একটি শাখা উঠেছে। আপনি সেই শাখা বা  RAMP ব্যবহার করে দ্বিতীয় হুগলি সেতু অথবা রবীন্দ্র সদনের দিকে যেতে পারেন, যেকোনো একদিকে যেতে গেলে চোখে পড়বে সাদা-সবুজ রঙের সেই দরগা ও তার গম্বুজ। যার উঠানে সব সময় চলে পায়রাদের আসর। আর এখান দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর পথে প্রায় সকলেই মনে মনে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। এই দরগাকে কেন্দ্র করে রয়েছে বহু জনশ্রুতি, অনেকেই তা বিশ্বাস করেন, আবার অনেকে করেন না। চিত্রঋণ - Wikipedia কে এই সৈয়দ বাবা ? এ প্রশ্ন হতেই পারে, এই সৈয়দ বাবার পুরোনাম সৈয়দ আলী শাহ, য

মৃত্যু কে জয় করে ফিরে আসার আখ্যান : ফিনিক্স পাখি - শুভজিৎ দে

Image
অজানা কে জানার, অচেনা কে চেনার সুপ্ত বাসনা আমাদের সকলেরই আছে, আর এখানেই অনেকের প্রশ্ন যদি মৃত্যুর পর কি হয় দেখা যেত! না এমন কোনো উপায় এখনও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আবিষ্কার করতে পারেনি। তবে কথায় আছে না বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, আর তর্কে বহুদূর। ঠিক তেমনই, বিজ্ঞান এমন কোনো উপায় বাতলাতে না পাড়লেও, পুরণ তা পেরেছে। শুধু এ দেশে নয়, পৃথিবীর বহু দেশে বহু সভ্যতায় এর বর্ণনা আছে নানা ভাবে, যে মৃত্যু কে জয় করে আবার ফিরে আসে, আর মৃত্যুকে জয় করে ফিরে আসা প্রাণীটি হচ্ছে ফিনিক্স পাখি। অনেকেই ফিনিক্স পাখির নাম পর্যন্ত শোনেননি বা ফিনিক্স পাখির সম্পর্কে জানেন না। তাদের জন্য ছোট করে ফিনিক্স পাখির ধারণা দিতে চাই। আমরা পৌরাণিক কাহিনী থেকে ফিনিক্স পাখি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবো। ফিনিক্স পাখি সম্পর্কে বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনীতে, বিভিন্ন জনশ্রুতির কথা বলা হয়েছে। বর্তমান প্রজন্ম হয়তো ফিনিক্স পাখিকে বুঝবে না, তবে এই প্রজন্মের প্রেমের সম্পর্কের সাথে এই পাখির দারুণ মিল, সেই মিল বোঝাতে কবিতার দুটি লাইন উদাহরণ স্বরূপ বলাই যায় - " প্রেম যে ফিনিক্স পাখি,  আগুন নিয়ে বেড়ায় বুকে, জমরাজ আসার আগেই, আগুন জ

অন্ধকারের ইন্টারনেট : অজানা সব তথ্য - শুভজিৎ দে

Image
আমাদের অনেক কিছুই অজানা, আর সেই অজানাকে জানার জন্য আমাদের কাছে আছে মাত্র তিনটি উপায়, 1. ভ্রমণ 2. ইন্টারনেট 3. বই। আর এই ইন্টারনেটে কত সব তথ্য। তবে এই ইন্টারনেটের আমরা কেবল আলোর দিকটি জানি, অন্ধকার সম্পর্কে আমরা সেভাবে অবগত নই, আজকের লেখা সেই অন্ধকার নেই। চিত্রঋণ - Wikipedia Google সার্চ ইঞ্জিনে কিছু লিখলেই বেড়িয়ে আসে বহু তথ্যসূত্র, সেই তথ্য গুলি যে ডোমেইন এর মাধ্যমে দেওয়া হয় তার শুরু হয়, ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) দিয়ে, এটি হচ্ছে একটি তথ্যভাণ্ডার যেখানে আমার আপনার খোঁজকরা সাধারণ তথ্য পাওয়া যায়। ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) 1989 সালে টিম বার্নাস লি'র দ্বারা আবিষ্কৃত হয়, কোনো কিছুতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজে প্রবেশ করার প্রথমিক ধাপ হিসেবে। এই ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েবের ওয়েবসাইট গুলোকে বিভিন্ন হাইপার লিংক এর সাথে সংযুক্তিকরণ করা হয়, যেখানে ব্যবহারকারীগণ বিভিন্ন ডোমেইন এর সুবিধায় সেখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করেন। এই ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েবের তিনটি স্তর, 1. সারফেস ওয়েব, যা আমি আপনি ব্যবহার করি, সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন এখানে ব্যবহৃত হয়। 2. ডিপ ওয়েব, এটি ইন্টারনেটের একটি অদৃশ্য অংশ, যা সাধারণ সারফেসে সা